ক্রিসমাস উদযাপনে প্রস্তুত গোটা বিশ্ব। যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষ্যে দেশে দেশে নজরকাড়া সাজসজ্জা। উত্তর গোলার্ধের নিজ বাড়ি থেকে ভ্রমণে বেরিয়েছেন সান্তা ক্লজ, সাথে উপsহারের ঝোলা। তবে, যীশুর জন্মভূমি-ই ইসরায়েলি বর্বরতায় রক্তাক্ত। দ্বিতীয় বছরের মতো মধ্যপ্রাচ্যে নেই আড়ম্বর-উৎসবের আমেজ।
উত্তর গোলার্ধে চিরচেরা পোশাকে সান্তা ক্লজ। সাথে লাল রঙের ঝোলায় বাহারি উপহার। শিশুদের মাঝে বিলি করতেই নোরাডে যাত্রা। একনজর তাকে দেখতে তাই হাড় কনকনে ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে হাজির বহু মানুষ।
ক্রিসমাস উপলক্ষে বিশ্বজুড়েই নানা আয়োজন। বর্ণিল সাজ ইউরোপ-আমেরিকায়; পিছিয়ে নেই যীশুর জন্মভূমি- মধ্যপ্রাচ্যেও। নজরকাড়া আলোকসজ্জার পাশাপাশি উল্লাসে মাতোয়ারা খ্রিস্ট ধর্মানুসারীরা।
বড়দিনের পরই আসবে নতুন বছর। তাই, চকচকে সাজসজ্জা মিসরের রাজধানী কায়রোতে। সান্তা বুড়োর সাথে সাক্ষাতের মাধ্যমে দুবাই’তেও জমে উঠেছে ক্রিসমাস আয়োজন।
তবে, উৎসবে শামিল হতে পারছে না যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশগুলো। টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ক্রিসমাসের আড়ম্বর নেই, বেথলেহেমে। আয়োজনহীন ইসরায়েলি হামলায় বিপর্যস্ত লেবাননও।