
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ এলে তা সরাসরি তদন্ত করতে চায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। পাশাপাশি সমন জারির পরও কেউ হাজির না হলে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ইস্যু করার ক্ষমতাও চায় কমিশন। আজ মঙ্গলবার এমন কিছু বিষয় যুক্ত করে বর্তমান আইনটি সংশোধনের জন্য লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে প্রস্তাব পাঠিয়েছে কমিশন।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) মানবাধিকার কমিশনের সভা শেষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি তদন্তের এখতিয়ার পেতে মানবাধিকার কমিশন আইনের ১৮ ধারা বাতিলের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। তাছাড়া, কমিশনের চেয়ারপারসন ও কমিশনারদের নিয়োগের জন্য বাছাই কমিটির সদস্য সংখ্যা ৯ জন করার প্রস্তাব দেয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কমিশনের সদস্যদের বাছাইয়ের জন্য কমিটিতে প্রধান বিচারপতির মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি ও স্পিকার মনোনীত সুশীল সমাজের একজন প্রতিনিধি রাখার সুপারিশও করা হয়েছে।